প্রায় বছর দশেক আগে একবার হঠাৎ করে ঝটিকা সফরে বকখালির বালুতটে পায়ের চিহ্ন এঁকে এসেছিলাম। সেই সময় দেখেছিলাম জনসমাগম আর আনন্দ জোয়ার। আজ যখন আবার ফিরে এলাম মহানগরের সব থেকে কাছের সমুদ্র তটে তখন কিন্তু কালো মাথার সংখ্যা অনেকটাই কম, অথচ আয়োজনের কোন খামতি নাই। এই দশ বছরে উন্নতি চোখে পড়ার মতো, তাই খুব সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায় ঘরের কাছে বকখালির নীল সমুদ্রে। আর এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আবার বকখালির খালি সমুদ্রতটে। কপাল ভালো থাকায় বকের সারি সাথে আরও অনেক নাম না জানা পাখির সারি। দুপুর বেলায় মাছভাত আর হ্যাঁ এবার আর সমুদ্র স্নানের সুযোগ হয় নি। তবে সূর্যমামা পাটে না যাওয়া অবধি আমরা বকখালিকে আপন করেই রেখেছিলাম।
পুন:- এখন আর নদী পারাপারের চিন্তা নাই কাজেই উঠল হুজুক তো বকখালি যাই। তেমন ভীড়ভাট্টা নাই তাই মহামারির ভয়টাও নাই।
0 Comments
যাঁরা নিরিবিলিতে সমুদ্র সৈকতের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে চান, বকখালি তাঁদের জন্য আদর্শ ভ্রমণ স্থান ৷ বকখালির সমুদ্রের চরিত্রটাই আসলে একটু অন্যরকম। শান্ত পরিবেশ,সমুদ্র সৈকতে পলিমাটি আর সাদা বালির সৌন্দর্য । ভাটার সময়ে সমুদ্রতট থেকে অনেকটা দূরে সরে যায় বকখালির সমুদ্র। কিন্তু সেটিও অন্যরকম একটি মাধুর্য সৃষ্টি করে।
বকখালিতে ঘোরার জন্য বেশ কয়েকটি সুন্দর স্থান রয়েছে। যে গুলির মধ্যে সবথেকে কাছে হলো ফ্রেজারগঞ্জ । বকখালি থেকে ২ কিমি দূরে ফ্রেজারগঞ্জ সৈকত। ব্রিটিশ শাসনকালে বাংলার তৎকালীন লেফটেন্যান্ট গভর্নর অ্যান্ড্রু ফ্রেজার গড়ে তুলেছিলেন এই সৈকতাবাস। তাঁর নামানুসারেই পূর্বতন নারায়ণতলার নতুন নামকরণ হয় " ফ্রেজারগঞ্জ"। ফ্রেজারের বাংলোটি সমুদ্রের গর্ভে হারিয়ে গেলেও সাহেবি আমলের বাংলোর ধ্বংসাবশেষগুলো আর ' ফ্রেজারগঞ্জ' নামটি অতীতের স্মৃতি বহন করে। ফ্রেজারগঞ্জে রয়েছে বেনফিশের হারবার। এখান থেকে নৌকো ভাড়া করে ঘুরে আসা যায় বঙ্গোপসাগরের বুকে অবস্থিত জম্বু দ্বীপ থেকে। এ ছাড়াও রয়েছে হেনরিজ আইল্যান্ড। যে হেনরি আইল্যান্ড সমুদ্রতট আর ম্যানগ্রোভ জঙ্গলের জন্যই বিখ্যাত । জায়গাটির আর একটি অন্যতম আকর্ষণ পাখি। বিশেষ করে শীতের সময়টায় প্রচুর পরিযায়ী পাখিতে ভরে থাকে হেনরি আইল্যান্ড। তাছাড়াও সি-বিচে ভর্তি লাল কাঁকড়া চোখ জুড়িয়ে দেবে এবং হেনরিজ আইল্যান্ডে রাজ্য মৎস্য দফতরের প্রকল্পও রয়েছে। ওয়াচ টাওয়ার থেকে হেনরি আইল্যান্ডের চারপাশটা দেখতেও বেশ দারুণ লাগে। এছাড়া রয়েছে কার্গিল বিচ , যদিও এই বিচ এ নামতে দেওয়া হয় না। তবে এখান থেকে জম্বু দ্বীপ এবং মৌসুনি আইল্যান্ড এর কিছু অংশ দেখা যায়। এছাড়া ছবি তোলার জন্যে বেশ ভালো জায়গা কার্গিল বিচ । সব মিলিয়ে বকখালি জায়গাটি সমুদ্রপ্রেমী মানুষের জন্য উপযুক্ত সৈকত।
বেড়ানো টা আমার কাছে নেশা. ওটা আর এক প্রেমিকা. কাজ করতে করতে ক্লান্ত হলে,বেড়াতে গিয়ে সব ক্লান্তি নষ্ট করে ফেলি শুধু বেঁচে থাকার আনন্দে. তবে এখন নতুন সঙ্গী হয়েছে আমার বাইক টা.বাইক রাইডিং এর মজা হলো, প্রচন্ড মনোনিবেশ এর জন্য সমস্ত চাপ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে শুধু নষ্ট হয় না, নতুন এনার্জি তৈরি হয় খুব তাড়াতাড়ি. মরণ বাঁচন খেলায় এডভেঞ্চার সপ্নাতীত.
22 সে জুন 2019 এক মনে থাকার দিন আমার. একমাস ধরে কলকাতা থেকে বকখালি গ্রুপ রাইডিং এর রোমাঞ্চ চলছে আমার ভিতরে বাইরে. শেষের দিকে তো অধৈয্য হয়ে কোনো কাজ ই করছিলাম না. জীবন সঙ্গিনীও উত্তেজিত ছিল ভীষণ. আমি একা দূরে রাইডিং এ গেলেও ও কোনোদিন দূরে যায় নি. শুধু বাইকিং এডভেঞ্চার এর ভিডিও দেখেছে. সকাল 5 টাই আমি স্ত্রী আরঅন্য বাইক এ দেবজিৎ দা পাড়া থেকে বেরোলাম গন্তব্যের উদ্দেশে. শিয়ালদা জোড়া গির্জার কাছে নর্থ বাইক team টার মিটিং পয়েন্ট. ভয় শুরু হলো বৃষ্টির জন্য, যদি গাড়ির চাকা স্কিড্ করে !শিয়ালদা এ আরো 15 জন রাইডার একসঙ্গে হয়ে বৃষ্টি থামতে শুরু করলাম রাইড 6 টা 45 এ. এসপ্ল্যানেড হয়ে টালিগঞ্জ ধরে আমরা পৌঁছলাম ডায়মন্ড হারবার রোডে. চওড়া রাস্তা ধরে, গাছের মাঝ খান দিয়ে বেশ স্পীডে গাড়ি চালিয়ে আমরা আমতলা ছাড়িয়ে পৌঁছলাম শিরাকল. এখানে আমাদের মেন গ্রুপের মিটিং পয়েন্ট. 40 টা বাইক আর তিনটে ফোর হোইলার নিয়ে 70 জনের বিশাল টিম. ভাবতে অবাক লাগছে আর গর্ব ও লাগছে যে এতো বড় টিম এর মেম্বার আমি. শিরাকল এ সাউথ স্পেশাল ছেড়া পরোটা আর আলুরদম ডিমসেদ্ধ ব্রেকফাস্ট হলো পেটপুরে. তারপর শুরু হলো স্বপ্নের জার্নি. রাস্তার দুদিকে গাছের সারি, সবুজ ক্ষেত, মাটির বাড়ির মাঝে ফাঁকা রাস্তা ধরে ঘন্টায় 65-70 km বেগে আমরা গাড়ি ছুটিয়ে চলেছি 70 জন. স্পিড, প্রকৃতির মাঝে মনোনিবেশ কাজের ক্লান্তি কাটিয়ে ফুরফুরে করে দিলো মন কে অনায়াসে. অর্ধাঙ্গিনী গান ধরেছেন বাইকের পিছনে. দু হাত এক দুবার ছড়িয়ে মাথা আকাশের কাছে তিনি বিলীন করে দিলেন. ভাবতেও ভালো লাগে, তিনিও চাপ মুক্ত হচ্ছেন. মাঝে মাঝে স্পিড 80 ছাড়িয়ে যাচ্ছে আর হাত হ্যান্ডল থেকে ছেড়ে দিচ্ছি. কি অভূতপূর্ব আনন্দে মন হাল্কা হচ্ছে বলে বোজাতে পারবো না. হটুগঞ্জ থেকে আমরা উঠলাম কুলপি-নামখানা রোডে. দেখতে দেখতে পৌঁছে গেলাম নতুন হাতানিয়া-দোয়ানিয়া ব্রিজে. এর মাঝে দু তিন বার আমরা দাঁড়িয়েছি, কখনো পিছিয়ে পড়া মেম্বার দের খুঁজতে কখনো সিগারেট সুসু র ব্রেক নিতে. ব্রিজ পেরিয়ে 26km গিয়ে আমরা পৌঁছলাম ফ্রেজারগঞ্জ হোটেল দীপক এ.বিশাল বড় প্রপার্টি. সুইমিং পুলে তো পৌঁছেই ঝাঁপ. সঙ্গে ছিলো হার্ড ড্রিঙ্কস এর উন্মাদনা. 18 থেকে 55 বছর বয়স গুলো এই সময় টাতে একই লাগছিল. ইয়ং দের সঙ্গে মিশতে আমার বরাবরই অন্য রকম লাগে. কলেজ লাইফ এ ফিরে যাই. তাই ওয়াটার পোলো তে সেই বয়সেই ফিরে গেলাম. দুপুর তো মাছে ভাতে গেল. বিকালে গেলাম দু km দূরে বকখালি বিচ এ. মাজখানে চড়া তে হাঁটু ডুবিয়ে গেলাম বিচ এর জলের কাছে. এল বৃষ্টি. পলুটেড নয় বলে সমুদ্রের বৃষ্টিতে ভিজলাম জলে পা ডুবিয়ে. স্কুইড, লোটে, বাস পাতা মাছ ভাজা না খেলে বকখালি seabeach এ সন্ধ্যা টা অপূর্ন থেকে যেত. তারপরে রাত একটা অবধি হোটেলের ছাদে চললো তুমুল 29 খেলা. সঙ্গে বিয়ার এর তুফানী চুমুক. সকালে সকলে গেলো হেনরি আইল্যান্ড. নুইয়ে পড়া গাছের মাজখানে রাস্তা যেন ওক জঙ্গলের কথা আবার মনে করিয়ে দিলো. সুন্দন seabeach, মাছ চাষ, আর ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন সকাল টা অভিনব রোমান্টিক করে তুললো.
এবার নতুন খেলা. 12 টা নাগাদ গাড়ি নিয়ে আমরা রওনা হলাম বাড়ির উদ্দেশে. পথে হাতানিয়া-দোয়ানিয়ার নতুন ব্রিজে চললো ফটো শুট আর হেলমেট পরে ডান্স. সে এক অপূর্ব অভিজ্ঞতা. তারপর নামখানা তে মোটাদার হোটেল এ দ্বিপ্রহরের ভোজন. এল তুমুল বৃষ্টি. ভয়েতে আমার বুক শুকিয়ে গেলো, যখন শুনলাম এই বৃষ্টিতেই গাড়ি নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে. আবারো 60-65km স্পীডে গাড়ি চললো. আধ ঘন্টা গাড়ি চালানোর পরে আত্মবিশ্বাস ফিরে পেলাম. সময় টা মনে হচ্ছিলো স্বর্গের রাস্তা দিয়ে এগিয়ে চলেছি. অকল্পনীয় আনন্দের চ্যালেঞ্জ. রাস্তা শেষ করতে ইচ্ছে করছিলো না. বৃষ্টির শেষে পৌঁছলাম জোকা. চা সিগারেটের সঙ্গে ব্রেকের আড্ডা জমিয়ে দিলো কিছুক্ষন. এরপর বাড়ির পথে পা বাড়ানো. 5:30 টার সময় বাড়ি পৌঁছলাম.
বাঙালি সংস্কৃতিতে গ্রুপ বাইক রাইডিং এতটা জনপ্রিয় নয়. কিন্তু যে ঘ্রান আমি গ্রূপে পেয়েছি তা অভূতপূর্ব. অসম্ভব এক এডভেঞ্চার মন কে ভাসিয়ে নিয়ে গেছে জীবনের নতুন ছন্দে. ঘুমের মধ্যে বার বার বলেছি, এ পথ যেন না শেষ হয় আমৃত্যু. বেড়াতে গেলে গ্ৰুপ রাইডিং এর মজার কোনো তুলনা হয় না. ধন্যবাদ L2RnD গ্রুপ.
বকখালির বালুকাবেলার নির্জনতা...
এত সুন্দর ভ্রমণ গ্রুপের সাথে পরিচয় হয়ে বেশ ভালো লাগছে। ছোট্ট একটি ভ্রমণকথা বন্ধুদের সাথে ভাগ করে নিচ্ছি,জানি না কেমন লাগবে... মে মাসে ৩-৪ দিনের টানা লম্বা ছুটি,তাই কোথাও কিছু খুঁজে পাওয়া গেল না hotel। হঠাৎ মনে হলো,দীঘা পুরী তো অনেক গেলাম,এবার না হয় স্বাদ বদল হোক। তাই হঠাৎ করে এক রাতে সব গুছিয়ে বাচ্চা নিয়ে পরের দিন ভোরে বেরিয়ে পরা। Diamond harbour পর্যন্ত বেশ সুন্দর রাস্তা,গঙ্গা দেখা,পথে এক অতি সাধারণ চাচার দোকান থেকে চা,ওমলেট খাওয়া। তারপর নামখানাতে পৌঁছালাম সকাল ১১ টা নাগাদ। দীর্ঘদিন চাকরীসূত্রে নদীপথে যাতায়াত থাকায় এই নদী দর্শন আমার কাছে নতুন কিছু নয়। হাতানিয়া-দোহানিয়া নদীর পারে এসে এবার অপেক্ষা, দুটো vessel চলে,কিন্তু একটা বন্ধ ছিল সেদিন।তাই চললো দীর্ঘ অপেক্ষা। নদী দেখে পুরোনো বহু কথা মনে পড়লো,৭ বছর চাকরী জীবনের কথা। ৩ ঘন্টা পরে আমাদের ভাগ্য খুললো,আমরা নদী পাড় করলাম।তবে এও আরেক experience... vessel এ গাড়িতে বসে গাড়ি না চলেও কেমন দিব্বি নদী পাড় করলাম। সব শেষে ৩ টে নাগাদ আমরা পৌঁছালাম আমাদের booking করা hotel এ। কোনো মতে স্নান সেরে খিদে পেটে মাছ ভাতকে অমৃত ভেবে পেট ভরালাম। ভরা পেটে মনখুশ করা মেজাজে সমুদ্র দর্শনে বেরিয়ে পড়লাম। নতুন বাঁধানো রাস্তা,বেশ ফাঁকা চারদিক।আসলে চোখ তো দীঘা পুরী দেখে অভ্যাস। কিন্তু এ কি সমুদ্র তো কত কত দূরে,সাদা বালি আর পাগলপারা হাওয়া। ছোট্ট মেয়েটা পাগলের মত খুশিতে বালি ঘাটতে বসলো।আমিও photo তোলায় মত্ত হলাম আর বেচারা বর মেয়ে-বৌ সামলাতে ব্যস্ত। হাটতে হাটতে গেলাম সমুদ্রের পাড়ে ঝাউবনের মধ্যে থাকা বনবিবির মন্দির দেখতে। কি নিরিবিলি চুপচাপ জায়গা,বসে বসে গল্প,ছবি তোলা,মেয়ের আবদার মেটানো-এ সবের মাঝে বেরিয়ে আসছি হঠাৎ ওখানের সেবায়েত বললেন যে দেবী কে দিলেন না কিছু,কি আর বলি যে দেবী তো এই মন্দিরে নেই,এই প্রকৃতিতে আনন্দ মনে তিনি ঘুরছেন। এটা নেহাত আমার ব্যক্তিগত ধারণা।তবু ঐ লোকের হাতে কিছু দিয়ে এলাম,এত সুন্দর জায়গাটা তো উনি দেখভাল করছেন। সন্ধ্যা নামলো পাড়ে,এক রুগ্ন অতি মিষ্ঠভাষী মহিলা এসে chair এ বসতে বললেন- ঘন্টায় ১০ টাকা। বসে বসে সূর্যাস্ত,বুদ্ধ পূর্ণিমার চাঁদ দেখা,চা ice cream খাওয়া চললো। অন্ধকার চারিপাশ,তার মাঝে আমরা কিছু tourist, সামনে দূর সমুদ্র,আপাত নিরীহ মানুষের কথা- আহা কি সুখ। কোনো phone call নেই,জটিলতা নেই,বড় সুন্দর ছিলো সেদিনের নিরবতা,চুপ করে বসে থাকা। উঠতেই হলো ৭.৩০ নাগাদ,কিন্ত ঐ chair ভাড়া দিদি কখন আপন হয়ে গেছে। পরের দিন আসার অঙ্গীকার করে আসলাম পূর্ণিমাদির কাছে। ফেরার রাস্তায় চোখে পড়লো ৪-৫ টা ভাজা মাছের দোকান,নোলা সামলাতে না পেরে line দিলাম খেতে। চিংড়ি ভাজা খেয়ে বেশ জিভের স্বাদও মিটলো। রাতের নির্জন পথে ফিরতে ফিরতে বেশ ভালবেসে ফেললাম বকখালিকে। সভ্য জগতের ছোঁয়া কম এসেছে,তাই মনে হয় এখনও এত শান্তি। Weekend Trip to Bakkhali & Henry's Island Jodio notun kore kichu bolar nei sudhu amdr trip er details ta share korchi r sathe kichu chobi.14th July amra 8jon Family mile jatra suru korlam.sealdah theke 7:12am er namkhana local dhore 10:20 te namkhana station e namlam tarpor van e kore 10min e pouche gelam kheya ghat e vara 10taka Toto te gele 20taka ney per head.tarpor kheya par holam 5min e 2taka per head tarpor van e kore bus stand, heteo jaoa jay bt group e aged person thakay van e nilam.Bus stand pouche magic vara krlam 400taka diye 35min legechilo, bus ache 22taka vara 50min lagbe.Bus stand pouche hotel er dordam kore Hotel Babylon book korlam 4te Double bed room ground floor e 530 kre per room.Hotel er details google e peye jaben.sea beach e jete hete 10min r Toto te gele 5min 10taka per head.amra ekta Toto kotha bole book korechilam 3din er jonno total sightseeing and sea beach e jaoa asar jonno tatal 800taka noyechilo. 1st din vata thakar jonno onek ta hete giye snan krte hoyechilo bt porer din gulote joar er somoy 8am theke ekdm beach er kachei snan krte perechilam. 2nd din sokal e snan kre 12tar dike sightseeing beriye porlam ghure dekhlam Frejerganj beach, Kargil beach, Henrys Island& Crocodile n Deer park.Bikal er por sea beach e bose katiye dilam. 3rd din abr 8tar somoy snan krte gelam tarpor lunch kore biday Namkhana theke 4:33 er train dhore Bari. Post By:- Abhishek Paul
গঙ্গাসাগর আর বকখালি। মোটামুটি সবারই এই দুই জায়গা সম্পর্কে জানা আছে । তাই আর বেশি কিছু বলব না। তবে বকখালি যাওয়ার সময় নামখানা থেকে ভেসেল এ গাড়ি সহ নদী পার হওয়ার অভিজ্ঞতার কথা খুব খারাপ বললেও কম বলা হবে । বেশির ভাগ গাড়ি লাইন maintain করাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে জায়গাটাকে খিচুড়ি করে ফেলেন । আর প্রশাসন সেই খিচুড়ি দিয়েই ভোজ সারছেন । আমরাও কিন্তু এই ভোজ থেকে বঞ্চিত হইনি । যাওয়ার ও আসার তিরিশ মিনিটের রাস্তা আমাদের ছয় ঘন্টায় পারাপার করতে হয়েছে । যাইহোক সব কিছুরই ভালো খারাপ থাকে । কিছু ছবি দিলাম । কেমন লাগলো জানাবেন ।। Post By:- Sumon Dasgupta
|
Best Washing MachineCategories
All
Archives
November 2021
Best Autoclean Chimney |