গোলাপী শহরের রহস্য..........
বহুদিন ধরেই রাজস্থানের জন্যে কলম ধরতে মন চাইছিলো, তাই আজ শুরু করলাম রাজস্থানের রাজধানী জয়পুর কে নিয়ে.. সেই পলাশীর যুদ্ধের 50বছর আগে 1727 রাজা দ্বিতীয় জয় সিংহের হাতে এই শহরের জন্ম... শোনা যায় রাজা প্রথম রাম সিংহের সময় এই শহরকে গোলাপী রঙে রাঙানো হয় প্রিন্স অফ ওয়েলস কে স্বাগত জানানোর জন্যে..... সুন্দরী গোলাপী শহরকে রাতের বেলা আবিষ্কার করার মজাই আলাদা...... এই শহরের আভিজাত্য, ঐতিহ্য, মনোমুগ্ধকর স্থাপত্য জানতে হলে, নিজের চোখকে সেই অবিশ্বাস্য stunning architecturer সাথে পরিচয় করাতে গেলে আপনাকে অবশ্যই যেতে হবে-153জানলা দিয়ে তৈরী হাওয়া মহল, মান সাগর হ্রদের উপর তৈরী জল মহল, 157বছর ধরে তৈরী unesco world heritage অপূর্ব সুন্দর আমের দুর্গে,রাজপুত ও মোঘল ঘরানার শিল্প মিশ্রনে তৈরী সিটি প্যালেস, আরাবল্লী পর্বতের উপরের জয়গড় দুর্গে গোধূলির আলো মাখানো সূর্যাস্তের পরশ, আর শেষে ডক্টর হাজরাকে হত্যা করার চেষ্টায় সেই ধাক্কা নাহারগড় দুর্গে... এই নাহারগড় দুর্গে সোনার কেল্লা বাদেও রং দে বসন্তীর ও শুটিং হয়েছিল....
0 Comments
মনটা বিদ্রোহ হয়ে উঠেছিল ছুটির জন্য। অনেক অনুনয় করেও সময় কে রাজী করানো যাচ্ছিলো না। অবশেষে সময় রাজি হওয়াতে আমরা চললাম মন্দারমণি-তাজপুর। ঘর হ'তে দু পা দূরে কোণা এক্সপ্রেস ধরে যাত্রা শুরু ।
যাত্রা শুরু সকাল সাতটা। পথে কোলাঘাটে প্রাতঃরাশ এবং এগিয়ে চলা গন্তব্যে র উদ্দেশ্যে। সকাল থেকেই অভিমানী আকাশে র মুখ ভার। নন্দকুমারের কাছাকাছি পৌঁছোনো মাত্র শুরু হ'ল হালকা বৃষ্টি। শহুরে লোক তো.. কংক্রীটের জঙ্গলে থাকা প্রকৃতি র কাঙাল। চারদিকে দূষণহীন এতো সবুজে র বৈভবে বিভোর। তাই, গাড়ী চালাতে একটু অসুবিধা হ'লেও এগিয়ে যাওয়ার লোভ টা সামলানো গেলো না। নির্ধারিত হোটেল এ পৌঁছতে প্রায় ১টা বেজে গেলো, মধ্যাণ্ণভোজন সেরে সোজা সমুদ্র। আকাশ তখন অনেক সংযত। মেঘ- সূর্যর লুকোচুরির মাঝে ঢেউয়ের বুকে আত্মসমর্পণ। নোণা জলের আদরে দূর হয়ে গেলো শহুরে ক্লেদ। ঘড়িতে তখন সন্ধে ছ টা। মেঘের আড়ালে সূয্যি গেছে পাটে। অতএব চা পানের উদ্দেশ্যে হোটেল এ প্রত্যাবর্তন, সঙ্গে টা হিসেবেছিল পমফ্রেট । এবার হলো না, তবে বড়ো লোভ পরের বার এসে সূর্যোদয় দেখবো। শহুরে আকাশ এতো নীল শেষ কবে দেখেছি, মনে পড়েনা যে...... Copyright © Tanmoy Das. All rights reserved.
শীতের দিনে পাখি দেখতে
©প্রদীপ হাজরা শীতের পরশ পড়েছে মানেই বাঙালির পালাই পালাই মন । অথচ এখনও ছুটির মরশুম আসেনি ! তাই বলি কি , দিনে দিনে বেড়িয়ে আসার জন্য শুধুমাত্র রবিবার এর ছুটি কাজে লাগানোর জন্য আপাতত কাছেপিঠেই ঘুরে নিন । খুব সকালবেলায় ব্রেকফাস্ট সেরেই বেরিয়ে পড়ুন সাঁতরাগাছি পাখিরালয়ের উদ্দেশ্যে । সাথে নিন বায়নাকুলার , ক্যামেরা , টুপি আর জলের বোতল । হাওড়া থেকে দক্ষিণ পূর্ব রেলের যেকোনো ট্রেনে চেপে পড়ুন , ছুটির দিন বলে ভিড় হবেনা গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি । সাঁতরাগাছি পর্যন্ত মাত্র পাঁচ টাকা টিকিট ! আর বাসে এলে সাঁতরাগাছি, ধুলাগড়ি , আমতাগামী যেকোন বাসে চাপুন , যেগুলো দ্বিতীয় সেতু হয়ে যায় । আপনার জন্য অপেক্ষা করে রয়েছে প্রায় চৌদ্দ লক্ষ বর্গফুটের বিশাল জলাশয়ে স্থানীয় পাখিদের সঙ্গে বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা পরিযায়ী পাখির দল । লেসার হুইসেলিং ডাক বা ছোট সরাল , গাদোয়াল , নর্দান পিণ্টেল বা দিকহাঁস , শোভেলার্স বা খুন্তেহাঁস , টাফটেড ডাক বা বামুনিয়া হাঁস , গারগেনি হাঁস , হোয়াইট থ্রোটেড কিংফিসার , হোয়াইট ব্রেস্টেড ওয়াটার হেন , সিট্রিন ওয়াগটেল ইত্যাদি পরিযায়ী পাখিরা এসে উপস্থিত সাঁতরাগাছির ঝিলে । সঙ্গে রয়েছে স্থানীয় পাখিরাও । এবছর সাঁতরাগাছির ঝিল কচুরীপানায় ঢেকে ছিলো নভেম্বর মাস পর্যন্ত । দক্ষিণ পূর্ব রেল নাকি হাওড়া কর্পোরেশন কে পরিষ্কার করবে এই পানা , ঝিলকে ভিনদেশি অতিথিদের জন্য উপযোগী করে তুলবে তা নিয়ে জলঘোলা কম হয়নি । শেষ পর্যন্ত প্রকৃতিপ্রেমী , পক্ষী প্রেমী মানুষজনের সহযোগিতায় , নেচার মেট নেচার ক্লাবের উদ্যোগে এবং স্থানীয় মানুষজন এর সক্রিয় অংশগ্রহণে ডিসেম্বরের প্রথমদিকে ঝিল অতিথিদের উপযোগী হয়ে ওঠে । গতবছর হাওড়া করপোরেশন ঝিল পরিষ্কার করলেও ঝিলের বিভিন্ন স্থানে কচুরীপানার দ্বীপ তৈরি না করায় খুবই কম , মাত্র আটশোর মতো পাখি এসেছিলো । এবছর আশা করা যাচ্ছে প্রায় হাজার তিনেক পাখি উপস্থিত হবে । বর্তমানে প্রায় দুহাজার পাখি এসে গেছে , বাকিরা এলো বলে । তাহলে আর দেরি কেনো ! বেরিয়ে পড়ুন যেকোন রবিবারের সকালে সাঁতরাগাছি পাখিরালয়ের উদ্দেশ্যে । সঙ্গে প্যাকড লাঞ্চ নেওয়ার দরকার নেই । ঝিলের আশেপাশে ছোটখাটো টিফিনের দোকান তো আছেই আর লাঞ্চের জন্য লোকাল বাসস্ট্যান্ড এর কাছেই আছে খাবার হোটেল বাংলার কলাপাতা , নাইডু-র কর্ণার , মোঘল এম্পারর ইত্যাদি নানান রসনা তৃপ্তির জায়গা । ©প্রদীপ হাজরা ছবি সৌজন্য : কৌশিক ভট্টাচার্য Koushik Bhattacharyya
জয় মা শ্রী শ্রী শ্মশান কালী দেবী।।
আজকে নিয়ে এসেছি আমার জ্যাঠা মশাই এর বাড়ির থেকে কিছুটা দুরে বটতলার শ্মশান কালী মন্দিরে।। হুগলী জেলার বাহিরগড় বটতলায় অবস্থিত এই কালী মন্দির।। হাওড়া থেকে রাজবলহাট বা আঁটপুর গামী বাস ধরে সোজা চলে আসা যায় বাহিরগড়।। বাসস্টপ থেকে প্রায় মিনিট পনের হেঁটে গেলেই গ্রামের শেষ প্রান্তে বটতলা শ্মশানের পাশে রয়েছে এই নগণ্য মাতৃ মন্দির।। তার আগে পড়বে আমার জেঠুর বাড়ি।। আমার জেঠুর বাড়িতে আগে কার্তিক মাসের দীপাবলি অমাবস্যায় কালী পূজা উদযাপন হতো।। এখন সেই কালী পূজা অনেক বছর আগে বন্ধ হয়ে গেছে।। আমার জেঠুর বাড়ির পাশেই রয়েছে শ্রী শ্রী রক্ষাকালী মায়ের মন্দির ও বুড়ো শিবতলা।। জৈষ্ঠ্য মাসের অমাবস্যায় সন্ধ্যা বেলায় মায়ের মাটির মুর্তি এনে সারারাত ধরে কালী পূজা হয়,, হোম,, যজ্ঞ,, পাঁঠাবলি,, চন্ডীপাঠ হয়।। ভোর বেলার আগে মায়ের মুর্তি বিসর্জন দিয়ে দেওয়া হয়,, ও মায়ের কাঠামোতে বাকি ৩৬৪ দিন নিত্য পূজো হয়।। মায়ের মন্দিরের পাশেই রয়েছে বহু প্রাচীন বুড়ো শিবতলা ও তার সংলগ্ন প্রাচীন বটগাছের নিচে রয়েছে পঞ্চানন শিবের থান।। তার পাশে রয়েছে মায়ের দিঘী।। এবারে আসি শ্রী শ্রী শ্মশান কালী মন্দিরের কথায়।। আমার জেঠুর বাড়ি ও রক্ষাকালী মায়ের মন্দিরের মাঝখান দিয়ে একটি মাটির রাস্তা সজা চলে যাচ্ছে শ্মশানের দিকে।। গ্রামের শেষ প্রান্তে।। ঐ মন্দিরের সদস্যদের মধ্যে আমার জেঠিমা ও জেঠু প্রধান ছিলেন। আগে এই মন্দির ছিল মাটির দেয়াল ও খড়ের ছাউনি ছিল।। মা কালীর ছিল অতি ভয়ানক উগ্র রূপ।। পরবর্তী কালে মায়ের পাকা মন্দির নির্মাণ করা হয়,, ও পুরানো মুর্তি নষ্ট হয়ে গেলে আমার জেঠুর পরামর্শ মতো মায়ের শান্ত স্বরূপা শ্যামাকালীর মুর্তি আনা হয়।। মা কালী তার দুই সখী ডাকিনী ও বর্ণিনীর সাথে রয়েছেন।। মায়ের পদতলে শায়িত মহাদেব রয়েছে,, ও মায়ের বাহন শিবা ? ( শিয়াল ) রয়েছে।। মায়ের চারটি হাতে রয়েছে খড়্গ,, অসুরের ছিন্ন মুন্ড,, এবং অভয়মুদ্রা ও বরমুদ্রা।। একটি সত্যিকারের মরার ? খুলি বেদীতে রয়েছে।। এছাড়াও একটি শনিদেবের নীল মুর্তি বেদীর উপর রয়েছে।। মায়ের দরজার দুইদিকে তারা মায়ের দুটি ছবি টাঙানো আছে।। মায়ের মন্দিরের বামদিকে রয়েছে মায়ের ভোগঘর।। এখানে মায়ের ভোগ রান্না হয়।। আগে যখন আমার জেঠুর বাড়িতে কালী পূজা হতো,, তখন আমার জেঠিমা শ্মশান কালী মায়ের ভোগ রান্না করে মাকে নিবেদন করে আসতো,, তারপর বাড়ির ঠাকুরের জন্য ভোগ রান্না করতো।। মায়ের মন্দিরের মধ্যে যে নীল শনিদেবের মুর্তি আছে,, সেটা নাকি আমার জেঠুর দিয়েছিলেন।। ভোগঘরের সামনে রয়েছে দুটি তুলসীমঞ্চ।। মায়ের মন্দিরের দক্ষিণ দিকে রয়েছে পাঁচটি বিশাল বড় বটগাছ দ্বারা আবৃত শ্মশানভুমি।। বর্তমানে মৃতদেহ সৎকারের জন্য একটি বেদী নির্মাণ করে বাঁধিয়ে দেওয়া হয়েছে।। মন্দিরের পিছনে রয়েছে দুটি বিশাল পুকুর।। ওকে বলে বালিখাদ।। স্থানীয় লোকেরা বলেন যে ঐ পুকুরে দুটি বিশাল আকৃতির কাৎলা মাছ রয়েছে।। মাঝরাতে দুটি পৃথক পুকুর নাকি এক হয়ে যায় এবং মাছ দুটো খেলা শুরু করে।। এই পুকুরে নাকি অতৃপ্ত আত্মার বাস আছে।। এছাড়াও এই মন্দির আসার সময় একটি ছোট বাঁশঝাড় পার করতে হয়।। সেখানেও নাকি কিছু অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটেছে।। আমি শনিবার সন্ধ্যায় মায়ের দর্শন ও পুজো দেওয়ার জন্য গেছিলাম।। আমারো কিছু ভয়ের অনুভূতি হয়েছিল।। কিন্তু হয়ত সেটা অজপাড়াগাঁয়ের ঘুটঘুটে অন্ধকারের জন্য।।
My few collegues’ and friends of my organization encouraged me for a short trip at Ranaghat due to a weekend winter tour. As I am son of this soil …..this was my soul responsibility to make this tour attractive. As a result a tour programme arranged on last month on one sunday…..and we really enjoyed the weekend. For your assistance I just write a brief about tour programme….and at last I really grateful to Babu da and Sankar who really arranged the whole tour programme ,
Tour Details:- A day outing at Ranaghat started at 10 am from Ranaghat Station . one well trained Driver picked from Ranaghat station with a cordial welcome. After pick up a small break for morning breakfast with Kochuri (5pc.) and sweet . then proceed for 1st tourist point Koopars Kali Temple, Ranaghat.The KaLI temple has a great historical as well as spiritual value. After that we proceed to our 2nd point the prestigious and gorgeous Ranaghat Church. After completing Holy Church We reached our next destination 3rd Point of our visit , Habibpur Iskon Temple. The Scenic Beauty, Architecture of the temple was fabulous. There is also boating facility and big ground for roaming. After enjoying Bhog Prayer (Kirton) We proceed our Mahabhog (Start from 1.30 PM) with a grand hospitality . We finished our activity WITHIN 2 PM . The next destination is (4th Place of our visit) is Textile Saree Market at Fulia. Saree at Fulia is famous all over the world. There is also chance to look after how textile saree is manufactured and proceeds. The 5th Point is Mahakobi Kirtibas Ojha’s Birth Place at Fulia.This is a holy as well as historical Place. The scenic beauty of this place is wossom… The location is just bank of river. The sunset view is mind blowing. Taking a cup of tea and snacks and enjoying the sunset of rural Bengal at river give an extra Mileage of your life 2 more spots must be included with this Ranaghat tour…….Traditions history of Ranaghat is highly attached with this 2 temples. The 6th point is Nistarini temple….a prestigious and holy temple at ranaghat. The history of temple is deeply attached with Rani Rasmoni…. It is well known story that Mathur babu….who is son in law of Rani Rasmoni inspired by architecture of Nistarini temple, planning for architecture of Holy Dakshineswar temple at Kolkata. The Last Point is Holy Siddheshwari Temple. The City name Ranaghat is highly attached with the history of this temple. The temple have a high spiritual value. After a tea and snacks break I said good bye and visit again at Ranaghat station with in 5 pm to catch Ranaghat local towards sealdaha Tour include: Tourist car facility (Tata Sumo) Morning Breakfast Lunch with Iskon Mahabhog Evening tea and snacks Guidance assistance. Boating is optional at Iskon temple and river and in our own cost Preferable Train timing from Sealdah to Ranaghat:- 7.46 am which will reach at Ranaghat at 9.45 a.m. Sealdaha lalgola EMU—8.04 AM from sealdaha Sealdaha Santipur- 8.50 a.m. from sealdaha.
JAMRIPAL RAJBARI
Today I am writing About Jamripal Rajbari I hope 95% Of us are not at all aware about this rajbari ? JAMRIPAL RAJBARI IS UNDER NOYAGRAM BLOCK. This is verry popular Place in noyagram , jhargram Currently it is not well maintained as well as they realy dont have anything they are getting from west bengal Govt . No body belongs to this family leaves here anymore. There are only one tribal family atsy here and they maintain whatever they can. This place is nearer to Noyagram police station ( 8 km from police station ) can be a great weekend destinations near to jhargram area. People visiting jhargram can also try this rajbari and i promise you wont be disapointed.We have another beautifull temple there just beside Rajbari too. It will take you 2 Hrs from Jhargram to visit this beautifull , peacefull and Historical Rajbari. It will take 2 Hrs from kharagpur station so people can go from kharagpur too.
Gir national park Gujarat আমাদের বেশি প্লান করলে আর কোথাও যাওয়া হয়না। তাই Gir forest এর শুধু entry ticket টা কেটে যাওয়ার দিনের অপেক্ষা করতে লাগলাম।অবশেষে october এর এক সন্ধ্যাবেলা এসে পৌছালাম গিরে । গির ফরেস্ট ভারতের গুজরাট রাজ্যে অবস্থিত ।এটি বিখ্যাত তার asiatic lion এর সম্ভারের জন্য। ভারতে এই প্রজাতির সিংহ কেবল গিরেই দেখতে পাওয়া যায় । আমরা গিরে এসে উঠলাম brookville নামের একটা resortএ। সারাদিন ক্লান্ত থাকায় খুব তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়লাম।পরের দিন সকালে আমাদের সাফারি ছিল 6-9। সেইমতো আমরা 6টা নাগাদ পৌছে গেলাম সিংহ সদনে।এটা সাফারির starting point।এখান থেকেই সাফারির সব রকম booking হয়।এটি gujarat government এর under এ এবং এখানে থাকার ঘর ও পাওয়া যায় অগ্রিম বূকিং এ।যেহেতু আমাদের entry পাস আগেই করা ছিল তাই শুধু গাড়ির পাস করিয়ে driver আর guide সমেত জীপ নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম জঙ্গলের উদ্দ্যেশে।রাস্তার শুরুর দিকটা ঘন না হলেও ধীরে ধীরে আমরা এগোতে লাগলাম ঘন জঙ্গলের দিকে।মাঝে ছোটো কয়েকটা নদী নালা পড়ল।এরি মধ্যে আমরা কিছু হরিণ,একটি ণীলগাই, কিছু ময়ূর ও অজানা কিছু পাখি দেখতে পেলাম। কিন্তু সিংহের দেখা মিলল না। আরো এগোতে লাগলাম আমরা জঙ্গলের ভেতরে।উল্টো দিক থেকে আসা আরেকটি jeep এর ড্রাইভার আমাদের দেখে চেচিয়ে বলল যে তাড়াতাড়ি এগিয়ে যেতে ।সামনেই এক জোড়া বসে আছে ।আমদের driver কিছুক্ষণের মধ্যেই নিয়ে এল একটা খোলা জায়গায়।এখানে গাছপালা কিছু কম।আমরা দেখলাম বা দিকে 10থেকে 12foot দূরে একটা বাঘিনি ও তার বাচ্ছা! আমাদের presence কে উপেক্ষা করে ওরা নিজদের মনে ঘুরে বেড়াচ্ছিল।আমরা কিছুক্ষণ সেখানে থেকে বেরিয়ে এলাম। এরপর আরো কিছুক্ষণ জঙ্গলে থেকে আমরা ফিরে এলাম সিংহ সদনে। এরপর আমরা গেলাম devaliya safari park এ।ওখান থেকে 30মিনিটের পথ devaliya।এটি অনেকটা orissa র nandan kanan এর মত। এখানেও আমরা একটা সিংহ ও একটা চিতা দেখতে পেলাম।তবে আমার কাছে devaliyar থেকে gir forest এর আকর্ষণ ই বেশী ছিল ।
Some info *devaliya safari park এর entry ticket 170 per head।অগ্রিম booking এর প্রয়োজন নেই। *gir national পার্ক এ অগ্রিম booking must। entry fee 1000টাকা ।গাড়ী,driver আর guide নিয়ে 2100টাকা।একটা জীপে একটা family allowed। *brookville resorte cottage ভাড়া 2400টাকা।breakfast র lunch complimentary। *গিরের সমস্ত রকম বূকিং হয় সিংহ সদনে অথবা online ।এছাড়া অন্য কোনো booking acceptable নয় এবং ঠকে যাওয়ার সম্ভাবনাও প্রবল।
বীরভূমে অবস্থিত লাভপুর এর 51 পীঠের এক পীঠ। জয়তু মা ফুল্লরা দেবীর।আমার গাড়ি নিয়ে ঘোরাঘুরি বিষয়টা অনেক দিনের তাই একদিন আমার কয়েকজন বন্ধুদের নিয়ে সকাল সাড়ে আটটার সময় বেরিয়ে পড়লাম শান্তিনিকেতনের উদ্দেশে। সোজা দিল্লী হাইওয়ে দিয়ে বর্ধমান থেকে বোলপুর রাস্তা ধরে। শান্তিনিকেতনের সোনারঝুরি কাছে আমার এক বন্ধুর বাড়িতে একদিনের জন্য একটি ঘর নিলাম আগে থেকেই বন্ধুর সঙ্গে কথা হয়েছিল। শান্তিনিকেতনে আমরা পৌঁছালাম বারোটার পরে। সেখানে আমরা স্থান করে একটু বিশ্রাম নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম লাভপুরের মায়ের মন্দিরের দিকে। সেখানে আমরা মা ফুল্লরা দেবীর পুজা দিয়ে আবার ফিরে এলাম গন্তব্য স্থানে। তারপর আমরা সবাই একটি হোটেলে খেয়ে নিলাম। আগের থেকেই হোটেলে খাবারের জন্য অর্ডার দেওয়া ছিল। খাওয়া দাওয়া করে একটু এদিক ওদিক ঘুরে চলে গেলাম বন্ধুর বাড়িতে.......
"সোনাঝুরির পাতাগুলো কেমন টপ টপ করে পড়ছে।"
"আমার কি ভালো লাগে না খোয়াই!!" "তোমার খোয়াই ভালো লাগে??" 'বেলাশেষে' ছবিটার এই অপূর্ব দৃশ্যে খোয়াইয়ের সোনাঝুরির বনে সৌমিত্র চ্যাটার্জী ও স্বাতীলেখা সেনগুপ্তের অভিনয় দেখে সোনাঝুরির প্রতি, খোয়াইয়ের প্রতি আলাদা একটা ভালোলাগা তৈরি হয়েছিল মনে। আকাশমণির ঝুলন্ত মঞ্জরির সোনালী রঙের শোভা দেখে কবিগুরু মুগ্ধ হয়ে নাম দিয়েছিলেন 'সোনাঝুরি'। খোয়াইয়ের বিস্তীর্ণ অঞ্চল জুড়ে শালের বন, সোনাঝুরির বন। জঙ্গলের মধ্যে বসবাস করেন সাঁওতাল সম্প্রদায়ের মানুষজন। জঙ্গলকে তাঁরা এখনও ভালোবাসেন পরিবারের মতো। জঙ্গলকে রক্ষা করতেও তাঁরা সবচেয়ে বেশি তৎপর, সেটা দেখলাম হাটের মধ্যে তাঁদের পরিবেশ সচেতনতায় বিশেষ কার্যকলাপ দেখে। খোয়াইয়ের এই সোনাঝুরি বনেই বসে 'শনিবারের হাট' অন্যান্য দিনও গুটিকয়েক দোকান বসে কিন্তু শনিবারের হাট বসে একদম জমজমাট। খোলা আকাশের নীচে বসে সারি সারি দোকান। হস্তশিল্প থেকে শুরু করে ব্যাগ, শাড়ি, পাঞ্জাবি, টি-শার্ট, অলঙ্কার, আসবাবপত্র কি নেই!!!! এক শিল্প সংষ্কৃতির সমাবেশ। সাঁওতালি নৃত্য ও মাদলের তালে হাটে তৈরি হয় অদ্ভুত এক পরিবেশ। লোকসঙ্গীত শিল্পীরাও মেতে ওঠে সমান তালে। গাইতে থাকেন একের পর এক মাটির গান।
Nil sagor er par "PURI".... A jno ak onobodhyo rup sagor er .... Suriya jno sagor a gia mishe6....... Tar por to a6 Jagannath dev er mahatto.... Ager din rater train a uthe por din sokale pou6 gelam sargadwar er ka6.... Oi din somudro soikat er dheu a ki6u somoy katia akta auto vara kore beria porlam Jagannath dev er Masi, Pisi bari, Gupto Brindabon, Gourio Maha Padh, gundicha temple, 18 Nala, Naru Gopal, Sonar Gouranger uddeshey... Okhan thek fire ki6u khon somoy sea beach a katia fire alm amdr holiday home a..... Por din sokale vore abr sea beach a pou6 gelam sunrise dkhar jonno... Tar por beach dhore ki6u ta agia gia dkhlam noukay ma6 er bazaar.... A chara o sea beach er ka6 akta Jagannath dev er mondir, Iskon temple, Gour Nitai temple o dkhlam..... Oi din e Jagannath dev er mondir pujo dilam... Next din sokale 7tar modhey bus a kore rouna holam sight seeing dkhte.... Okhane gia dkhlam Chandrabhaga Seabeach, Konarak Suriya temple, Lingeswar temple, Udaygiri, Khandagiri, Nandan Kanan.... Dhoulgiri ta kaj ho6ilo bole bondho 6ilo... Sondhey 8 tar modhey pou6 gelam abr sea beach a ... Then abr holiday home a fera.... Por din sokale sea beach a ghure train a kore soja Howrah...
|
Best Washing MachineCategories
All
Archives
November 2021
Best Autoclean Chimney |