|| বিশাখাপত্তনম ও আরাকু ভ্যালি ভ্রমণ ||
কম সময়ের শ্রেষ্ঠ ঠিকানা। আমাদের ও হাতে সময় ছিলো খুবই কম, এই কম সময়ে মানে যাওয়া আসা নিয়ে পাঁচ দিনে কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতে ভাবতে বেড়িয়ে পড়লাম ভাইজ্যাকের উদ্দেশ্যে। হাওড়া থেকে 14:40এ করমন্ডল এক্সেপ্রসে বিশাখাপত্তনাম মানে ভাইজ্যাকের উদ্দেশ্যে। পরের দিন ভোর 4:00টে পৌঁছালাম ভাইজ্যাকে। পৌঁছে একটু রেস্ট করে ব্রেকফাস্ট সেরে বেড়িয়ে পড়লাম ভাইজ্যাকের আশপাশটা ঘুরে নিতে। সেদিনের খাতায় ছিলো ● INS Kurusura Submarine Museum :- এটা বিশেষ দ্রষ্টব্য সাবমেরিন মিউজিয়াম । (ফোন ক্যামেরার কোনো টাকা লাগে না তবে ক্যামেরার চার্চ লাগে) ● Rishikonda Beach :- ভাইজ্যাকের অন্যতম বীচ। এখানে স্নান করা যায়। ● Rama Krishna Beach :- যা আর কে বীচ নামে পরিচিত। সুন্দর পরিবেশ। দূরে দৃশ্যমান ডলফিন নোস। ● Kailasagiri :- এখান থেকে ভাইজ্যাক শহরটা বেশ ভালো ভাবে দেখা যায়। এছাড়া রয়েছে শিব ও দুর্গার মূর্তি। ● Visakha Museum :- এটি সমস্ত জাহাজের একটা মিউজিয়াম। ● Ramanaidu Film Studios :- অনেক সিনেমার শুটিং এখানে হয়। ভিউ আর দেখার বেশ ভালো জায়গা। সেদিনের মতো ঘোরা শেষ এবার হোটেলে এসে লম্বা ঘুম । আবার পরের দিন তোড়জোড়। পরের দিনে গিয়েছিলাম আরাকু ভ্যালি। সকাল বেলা রওনা হলাম আরাকু ভ্যালি। যাওয়ার সময় ট্রেনে গিয়েছিলাম। গাড়ি বুক করে ট্রেনে গিয়েছিলাম। গাড়ি আরাকু স্টেশনে অপেক্ষা করছিল আমরা ট্রেন থেকে নেমে তারপর পুরো আরাকুটা গাড়ি করে ঘুরে একেবারে ভাইজ্যাক এ ফিরে আসি, ট্রেন ও গাড়ি দুটো পথের মজাই উপভোগ করি। বৃষ্টির দিনে আরাকু ভ্যালিতে গাড়ি করে চলার পথের ভিডিও এই লিঙ্কে https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=449250602624856&id=200211414195444
ট্রেনে চলার পথে অনেক সুন্দর দৃশ্য এছাড়া রয়েছে অনেক টানেল। ভাগ্য ভালো থাকলে কাটিকী ঝর্না দেখার সুযোগও মিলতে পারে। সারাদিনে ঘুরে নিলাম :-
● Araku Tribal Museum :- বেশ সুন্দর একটা সাজানো জায়গা সেখানকার আঞ্চলিক অবস্থার ও একটা চিত্র তুলে ধরা আছে। ● Katiki Falls :- এটা জিপে করে যেতে হয় বেশ অনেকটাই পথ যদিও যাইনি। ট্রেনে যেতে যেতেও দেখতে পাওয়া যায়। ● Coffee plantation :- কফি গাছের চাষ। ● Borra Caves :- চুনা পাথরের গুহা। অনেক স্ট্যালাগটাইট স্ট্যালাগমাইট এর দর্শন মেলে। বেশ অনেকটা সিঁড়ি দিয়ে নেমে নীচে যেতে আর উপড়ে উঠতে হয়। ভিতরে অল্প আলো আছে আর বয়ে যাচ্ছে নদী। আর অবশ্যই bamboo chicken এর স্বাদ নিতে ভুলবেন না। এসবের মাঝে নিজের ঝুলিতে নিলাম কফি আর একগুচ্ছ ছবি। সেদিনের মতো ভাইজ্যাকে হোটেলে ফিরে আসা। পরের দিন, হিসেব মতো এটা ছিলো তৃতীয় দিন মানে আমাদের ভ্রমণের শেষ দিন, সেদিনই ছিলো ফিরে আসার ট্রেন। তাই দেরি না করে সকাল সকাল চলে গেলাম ● Vizag Port :- পোর্ট অঞ্চল। অনেক শুটকি মাছের দর্শন মিলবে। ● Simhachalam Temple, ● Light house,● Dolphin's Nose, ●Tenneti Park, ● Yarada beach:- বিশেষ ভাবে দ্রষ্টব্য জায়গা। সব বিচের মধ্যে সেরা। যেনো সমুদ্রের জল পাথরে ও পাহাড়ের গায়ে আছড়ে পরে। ঘোরাঘুরি সেরে একটু কেনাকাটা করে সোজা হোটেলে। জিনিসপত্র গুছিয়ে নিয়ে রাতের খাওয়া সেরে স্টেশনের দিকে রওনা দিলাম। রাত দশটা, করমন্ডল এক্সেপ্রস, পরেরদিন সকালে ট্রেন প্রায় সময় মতোই এলো। নীচে রইল এই ভ্রমণের কিছু ছবি Pûjã Řõÿ
0 Comments
কাল গ্যাংটকে আমার হানিমুনের গল্প লিখেছিলাম। সবাই শুধু উৎসাহ দিল না, সাথে আরও লিখতে বললো। সেই আনন্দে আমি তাড়াতাড়ি রান্না করে লিখতে বসে গেলাম।ওই বার খাওয়া যাকে বলে আর কি।
দ্বিতীয় হানিমুন বলে কিছু হয় নাকি জানি না তবে বরের সাথে দ্বিতীয় বার বেরোনোটাই আমার কাছে দ্বিতীয় হানিমুন।এবার আমাদের গন্তব্য ছিলো ভাইজ্যাক। ইন্ডিয়ান নেভিতে বরের অফিসিয়াল কাজ ছিলো। 10 দিন বাদেই ছিলো আমার M. COM পরীক্ষা। তাই তিনি বল্লেন আমায় নিয়ে যাবেন না। আমি তো মুখ হাড়ি করে ঘুরতে লাগলাম। কথা বন্ধ। শেষে এই বলে রফা হল যে আমি আমার সব নোটস্ সাথে করে নিয়ে যাবো আর তিনি যখন দিনের বেলা অফিসের কাজে বাইরে থাকবেন তখন ভালো মেয়ের মতো পড়াশোনা করবো(আমি কি করবো সে তো আমিই জানি)। ট্রেন চলতে শুরু করার পর আমি বাধ্য মেয়ের মতো নোটস্ খুলে মন দিয়ে পড়তে লাগলাম। পাশের সিটে ছিলেন এক গুজরাটি ভাবিজী। কিছুক্ষন পরে তিনি এক বাটি ঘিয়ে চপচপে হালুয়া দিয়ে বললেন " বহিন খা লো, দিমাগ তেজ চলেগা।" ব্যাস, আমার পড়া লাটে উঠলো , বসে গেলাম গল্প করতে তার সাথে। হালুয়ার সাথে সাথে আরও কত কি জুটলো। থেপলা, ধোকলা, ফাফড়া না খাকড়া, দূর অতো নাম ধাম জানি না। খাবার দরকার খেয়েছি। ভাইজ্যাক গিয়ে সেখানে রামকৃষ্ঞ বীচে সমুদ্রের ধারে এক হোটেলে উঠলাম। জানালার পর্দা সরালেই অসীম সমুদ্র। সমুদ্রের প্রেমে আমি ছোটোবেলা থেকেই পাগল। বর সকালে বেড়িয়ে যেতো আর আমি সামনে নোটস্ গুলো সাজিয়ে রেখে জানলা দিয়ে সমুদ্র দেখতাম। সমুদ্র যেনো হাতছানি দিয়ে ডাকতো আমায়। Accountancy, demand , supply, সমুদ্র সব মিলেমিশে একাকার তখন আমার কাছে। বর ফোন করে খোঁজ নিতো পড়ছি কিনা, আমি তো অম্লান বদনে ঘাড় নেড়ে দিতাম। উল্টে বলতাম বার বার ফোন করবে না, পড়ার disturb হয়। সমুদ্রর সাথে একটু শান্তিতে প্রেমও করতে দেবে না। কি হিংসা রে বাবা। এইভাবে চারদিন কাটিয়ে বাড়ি ফিরলাম। বাড়ি এসে চুটিয়ে পড়াশোনা করে সে যাত্রায় ভালোভাবেই পাস করে গেছিলাম। যদি উৎসাহ দেন তবে পরে আবার তৃতীয় পর্ব লিখবো সাহস সঞ্চয় করে।
2018 এর পূজায় ঘুরে এলাম পাহাড় আর সমুদ্রের সুন্দর মিশ্রনের শহর বিশাখাপত্তম থেকে .. খুব পরিষ্কার পরিছন্ন শহর ..
আমি ঘুরতে বেরোবো আর কোনো বিপত্তি থাকবে না এটা সম্ভব নয়.. জীবনে প্রথম বার দক্ষিণ ভারত যাবো ..একটা উত্তেজনা কাজ করছিলো .. চার মাসে আগে টিকেট কেটে তৈরি হতে থাকলাম ... ঠিক ছিল 6 জন যাবো .. পূজার আগে দয়ে হটাৎ তিতলি সাইক্লোন এ চার জন যাওয়া বাতিল করে দিলো..আমি বললাম যদি রেল ট্রেন বাতিল না করে তো যাবো ... দেখি কি হয় .. অবশেষে আমি আর আমার স্ত্রী গেলাম ... হাওড়া থেকে দুপুর 2.55 র ট্রেন ধরলাম ...বিশাখাপত্তনম গিয়ে পৌছালাম পরদিন ভোর 4 টের সময় .. ট্রেনটি খুব ভালো ট্রেন .. মোটামুটি ঠিক সময়েই পৌঁছায় .. স্টেশন থেকে অটো নিয়ে পৌঁছে গেলাম আমাদের হোটেল এ ..যেটা শ্রী কৃষ্ণা মন্দির র কাছে অবস্থিত ছিল ... একটু ফ্রেশ হয়ে রামকৃষ্ণ সমুদ্র তটে চলে গেলাম সকাল 5.30 এ.. খুব সুন্দর পরিষ্কার পরিছন্ন .. প্রায় 8 তা পর্যন্ত সমুদ্রে কাছে থাকলাম ..এর পর ধোসা খেয়ে জল খাবার শেষ করে হোটেল এ চলে এলাম .. এর পর স্নান করে বের হলাম .. প্রথম দিন ::: একটি অটো ধরে সাইড সীন দেখতে বেরিয়ে পড়লাম প্রায় 9.30 এ .. গন্তব্য yarada বিচ - light house-viskha port-visakha maritime musueam- kailash giri.. Yarada বিচ খুব পাথুরে বিচ সাধারণত কেউ স্নান করে না কিন্তু প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অসাধারণ ..যাওয়ার রাস্তাটাও অসাধারণ ..দুটো পাহাড় পেরিয়ে যেতে হয় এই বিচ এ..( এই প্লান এ যদি কেউ যান সময় তা একটু পিছিয়ে করবেন মোটামুটি 12.30 এ বেরোবেন কারণ light house খোলা থাকে 3 pm থেকে 5 pm. সে কারণে আমরা দেখতে পাইনি light house.. আমরা পৌঁছে ছিলাম 1.30 তে ..)..এর পর চলে যাই বিশাখা বন্দর ..এটা একটি সামুদ্রিক মৎস বন্দর ..প্রায় 2-3 km জায়গা জুড়ে শুটকি মাছ পরে থাকে ..প্রচন্ড দুর্গন্ধ- অনেকেই সাহায্য করতে পারেন না ....একদিকে শুটকি মাছ আর একদিকে শয়ে শয়ে troller দাঁড়িয়ে থাকে .. এখানে যখনি আসবেন এখানে একটা ট্রলারে করে সমুদ্র যাত্রা করানোর ব্যবস্থা আছে ...ওটা অবশ্যই চড়বেন ..4 জনের কমে ওটা করানো হয় ..আমাদের দুর্ভাগ্য 30 মিট অপেক্ষা করেও কেউ না জোটায় আমাদের চড়া হয়নি ...এর পর রাস্তায় lunch করে বেরিয়ে পড়ি বিশাখা museam র উদ্দেশ্যে ..সুন্দর সাজানো গোছানো...এটা হলো একটি সামুদ্রিক সংগ্রহশালা... এর পর গেলাম কৈলাশ গিরি.. রোপওয়ে কওপরে উঠা ..টয় ট্রেনে যখন ওপর থেকে বিশাখাপত্তনম শহরটাকে দেখা যায় অপূর্ব লাগে ..এরপর হোটেলে ফিরে এসে ফ্রেশ হয়ে নিলাম ...সন্ধ্যার সময় একটু সমুদ্রে গেলাম আর ফেরার সময় রাতের খাবার খেয়ে হোটেলে ফিরলাম ..
দ্বিতীয় দিন ::
সকালে সমুদ্র থেকে ঘুরে আসার সময় জল খাবার খেয়ে আবার অটো ধরে বেরিয়ে পড়লাম..এবারের গন্তব্য ...bheemi beach- thotlakonda- ramanaidu film studio- rishikonda beach- indira gandhi zoological garden.. Bhee বিচ শহর থকে অনেকটাই দূরে অনেক অটোওলাই যেতে চান না ..কিন্তু গিয়ে প্রাণ জুড়িয়ে গেলো ..কোনো কোলাহল নেই খুব সুন্দর ..এর পর গেলাম thotlakonda.. এটা পাহাড়ের ওপর একটি বৌদ্ধ স্তুপ ..ওপর থেকে vizag শহরকে খুব সুন্দর লাগে ..এর পর গেলাম ramanaidu film studio .. যদিও এটা বন্ধ ..এটি এখন tourist spot .. Shooting studio বিভিন্ন সেট মুভি ক্যামেরা ঘুরে দেখলাম ..এটিও পাহাড়ের ওপরে ..ভিউ পয়েন্ট থেকে শহর কে অসাধারণ লাগলো ..এর পর ঋষিকোন্ডা বিচ ..এটি এই একমাত্র বিচ যেখানে স্নান করা যায়..আমরা যখন গিয়ে পৌঁছলাম তখন প্রায় 1.30 বাজে .. পুরো মনে হচ্ছিলো দিঘা বিচ এ দাঁড়িয়ে আছি...প্রচুর ভিড় ...ওখানে কিছুক্ষন সময় কাটিয়ে ..ওখানে lunch করে চললাম zoo দেখতে ..টিকেট কেটে টোটো ভাড়া করে নিন ..পুরো zoo ঘুরিয়ে দেবে 200 টাকা নেবে ..ওখান থেকে রামকৃষ্ণ বিচ এ এসে অটো ছেড়ে দিলাম .. এখানে submarine musueam, aircraft musueam আর matsodarshini দেখে হোটেল এ ফিরলাম..সময়ের অভাবে VUDA পার্ক দেখা হলো না .. রাতের খাবার খেলাম কালী মন্দির এর কাছে নিরালা সৈকত বাঙ্গালী রেস্টুরেন্ট এ মাছ ভাত সহযোগে.. তৃতীয় দিন :: আরাকু: আগে থেকেই টিকেট করা ছিল ..(গ্লাস কোচ র টিকেট পাইনি তাই 2s সিট reserve (40/-) করেছিলাম )..kirandul passenger এ 6.55 এ চেপে বসলাম,আরাকু যেতে হলে চেষ্টা করবেন ট্রেন এ যেতে ... ট্রেন ছাড়া 70 তা tunnel আর 52 তা রিজ এর ওপর দিয়ে ট্রেন এর ছুটে চলার মাদকতা অনুভব করতে পারবেন না ..আরাকু ট্রেন ছাড়া প্রাইভেট গাড়ী আর বাসে করে যাওয়া যায়..আমরা আরাকু তে নামিনি ,নেমেছিলাম bora ghilu স্টেশন এ প্রায় 10 তা নাগাদ .ওখান থেকে অটো নিয়ে bora cave-ananthagiri water falls- anathagiri coffee plantation -galikonda view point- tribal museam- botanical garden ঘুরেছিলাম ..borah cave দারুন ...(1807 সালে geological survey of india r william king george এটি আবিষ্কার করেন ..এটি একটি প্রাকৃতিক গুহা , গোষ্ঠনি নদীর বয়ে যায় এই গুহা দিয়ে, এই গুহা ওই নদীর বয়ার পথে যেসব স্থানে চুনাপাথর ছিল সেখানে তৈরি হয়েছে )খুব ভালো করে সংরক্ষন করা হয়..এই tour এ আপনাকে দুটো জিনিস খেয়ে দেখতেই হবে একটি হলো bamboo chiken আর একটি হলো stick chiken. এছাড়া এখানকার সেদ্ধ ভুট্টাও খুব ভালো .. আসার পথে আর ট্রেন নয় ..কারণ যদিও সঠিক সময় 3.40 pm .. প্রতিদিন ওই ট্রেন আরাকু ঢোকে প্রায় 1.30 থেকে 2 ঘন্টা দেরিতে .আমাদের আরাকু ভ্রমণ শেষ হলো 3 তে নাগাদ . লাঞ্চ করে 4 তে নাগাদ aptdc r বাস এ করে 8.30 নাগাদ হোটেল পৌছালাম ..
চতুর্থ দিন ::
সকালে জিলা পরিষদের সামনে থেকে 28H বাসে করে seemacholom mondir দর্শন করে( 11 তার আগে যাবেন.. 11-2 পর্যন্ত মন্দির বন্ধ থাকে) রামকৃষ্ণ বিচ এ স্নান করে হোটেল এ এসে রেস্ট করলাম ..সন্ধ্যায় বেরোলাম ..শুনলাম জগদম্বা মার্কেট ওখানকার বড়ো মার্কেট ..আগে শুনেছিলাম বিশাখাপত্তনম এর স্টিলের বাসন খুব ভালো ..কিছু মার্কেটিং করলাম ..দাসপাল্লার হোটেল র বিরিয়ানি দিয়ে রাতের খাবার করে হোটেল ফিরলাম .. পঞ্চম দিন : সকাল 8.30 র অমরাবতী এক্সপ্রেস ধরে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম রাত 11 তা নাগাদ বাড়ি পৌঁছে গেলাম ..
Vizag /// Vishakhapatnam
Prothom ei sorry j Ami mobile e Bengali type korte pari na bole. Doya kore khoma kore deben. Ami ei matro Vizag ba Visakhapatnam theke ghure Elam. Amar tour ta chilo 5N/6D. Jaihok ei group e onekei Vizag gechen r sei jonno Vizag niye ekhane khub valo Kichu post o ache, tobuo Amar Mone holo kichu jinis group members der janano darkar, Tai ei post. First of all tour plan-- DAY 1:: Amra Kanyakumari express e kore Vizag giyechilam. Train ta Monday te Howrah theke 4:10 pm e chare. Vizag pouchay next day 5:35am. Train theke neme station ei breakfast sere Amra chollam hotel e check in korte. Erpor ektu fresh hoye Amra first ei chole gelam RK Beach by auto (rs. 25 per head). Amader hotel ta beach road e chilo APTDC er hotel Haritha er kachcha kachi. RK Beach er kacher hotel ei lunch korlam. Tarpor RK Beach ta full ghurlam. Last e Sandhya belay gelam Matsyadarsini dekhte. Erpor Kichu snack r Raat er khabar kine chole elam hotel e. DAY 2:: Amra Amader Madam der jalay sakale RK Beach e snan khaoa kore chole giyechilam Marketing e.??? Tarpor fire ese bikal ta katalam VUDA Park e. Ei din ta puro nosto.!! DAY3:: Ei din amra APTDC er city tour ( Heritage tour) e giyechilam. Ora bus e kore First e Simachalam temple (Narasimha temple) then Kailasagiri, then Thotlakonda then Rushikonda Beach. Then lunch at Rushikonda beach resort?. Then Vishakha Museum, Submarine Museum, Aircraft Museum. To be contd. |
Best Washing MachineCategories
All
Archives
November 2021
Best Autoclean Chimney |