লেট লতিফ
!! শান্তিনিকেতন ট্যুর!! !! Shantiniketan Tour!! আমরা বাঙালিরা একটু late এ চলি সব বিষয়ে সঙ্গে আমাদের সরকারী যাতায়াত ব্যবস্থাও। একে অন্যের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। ঠিক হয়েছিল আমরা দুই বন্ধু দু দিনের জন্য শান্তিনিকেতন ঘুরতে যাবো 10 ই নভেম্বর শনিবার। আমার বন্ধু আসবে উলুবেরিয়া থেকে আর আমি একটি বিশেষ কারণে চন্দননগর এসেছি সেখান থেকেই আমার যাত্রা শুরু হবে। কথা ছিল যে আমরা দুই বন্ধু ব্যান্ডেল এই মিট করব। আমার বন্ধু উলুবেরিয়া থেকে হাওড়ায় এসে হাওড়া থেকে ব্যান্ডেল গামী লোকাল এ উঠবে আর আমি চন্দননগর থেকে ব্যান্ডেল তিনটে স্টপেজ চলে যাব. রিজার্ভেশন এর কোন গল্প নেই তাই প্ল্যান ছিল 8:40 a.m. এর মাতারা এক্সপ্রেস ধরবো ব্যান্ডেল থেকে। কিন্তু ওই যে আমরা লেট লতিফ। উলুবেরিয়া থেকে যে লোকাল ট্রেনটি আমার বন্ধুর ধরার কথা ছিল সেটা যথারীতি ও মিস করেছে অগত্যা পরে ট্রেনে আসছে, কিন্তু সাউথ ইস্টার্ন এর বিখ্যাত অলিখিত হল্ট স্টেশন টিকিয়াপাড়ার হাওড়ার মাঝখানে, সেখানে ট্রেনটি ঝুলিয়ে দেয় এবং প্রায় আধঘন্টা পরে হাওড়া স্টেশন পৌঁছায় এবং হাওড়া থেকে ব্যান্ডেল এ আসার যে ট্রেনটা ধরার কথা ছিল সেটাও মিস হয় তারপরে কাটোয়া লোকাল ধরে সে ব্যান্ডেলে এসে পৌছালো। ততক্ষণে মাতারা এক্সপ্রেস ব্যান্ডেল ছেড়ে চলে গেছে আমরা দুই বন্ধু ব্যান্ডেল এসে বসলাম। শুরু হলো Plan B - ব্যান্ডেল থেকে বর্ধমান লোকাল এ করে বর্ধমান স্টেশনে পৌঁছে বর্ধমান থেকে কলকাতা হলদিবাড়ি এক্সপ্রেস ধরবো ঠিক করলাম। ব্যান্ডেল থেকে নটা পাচের বর্ধমান লোকাল এ যাত্রা শুরু হলো পথে যেতে যেতে ট্রেন লেট করা শুরু করলো একটা সময় দাড়িয়েই গেল। এইদিকে আমরা App এ লাইভ ট্রেন স্ট্যাটাস চেক করে চলেছি। এই করে প্রায় সময়ের 20 মিনিট পরে বর্ধমান পৌছালাম। ততক্ষণে কলকাতা হলদিবাড়ি এক্সপ্রেস এর ছেড়ে চলে গেছে বর্ধমান স্টেশন থেকে। অগত্যা Plan C - পিছনেই ছিল হাওড়া সিউড়ি ইন্টারসিটি এক্সপ্রেস। স্টেশনে ট্রেন ঢুকতেই আমরা উঠে পড়লাম দেখলাম যে মোটামুটি বসার জায়গা আছে. ট্রেন ছাড়লো... এক ঘণ্টার মধ্যে বোলপুর শান্তিনিকেতন পৌছে দিল। স্টেশন থেকে শেয়ার টোটো করে লজের মোড় গেলাম যেহেতু আমাদের কোন হোটেল বা লজ বুক করা ছিল না সেই কারণে শুরু হলো হোটেল বা লজ খোঁজা। কম দামে লজ খুঁজতে খুঁজতে বেশ বেগ পেতে হলো অবশেষে একটা ভালোই লজ খুঁজে পেলাম - শান্তিনিকেতন লজিং সেন্টার এটা ভুবনডাঙ্গা তে ₹600/- বিনিময়ে। এদিকে হোটেল খুঁজতে খুঁজতে পথেই আমরা একটা করে রাবড়ি খেয়েছিলাম খুব সুস্বাদু কর আমাদের দু দিনের ট্যুরে আমরা গোটা ছয়েক রাবরি খেয়েছি। Hotel এ CheckIn করে স্নান করে ফ্রেশ হয়ে shared toto করে বেরিয়ে পড়লাম। সোনাঝুরির হাটে পৌছেই আগে সোজা চলে গেলাম রাম শ্যাম ভিলেজ রিসোর্ট এ। এই গ্রুপে রিসোর্টের প্রচুর নাম শুনেছি তাই লোভ সামলাতে পারলাম না। খাবারের অর্ডার দিলাম। আহা! কি স্বাদ! মনে রাখার মতো বিশেষ করে গাওয়া ঘি. মিল সিস্টেম বা আমরা যাকে থালি বলি। পেটে ছুঁচো ডন মারছিল, পেট পুরে খাওয়া দাওয়া হল, তারপরে শুরু হলো আমাদের সোনাঝুরি হাট পরিক্রমা। জঙ্গলের মধ্যে লাল মাটির ওপর এই হাটের বেচা কিনি সঙ্গে মাদলের তালে ধামসা নাচ খুব এনজয় করলাম সঙ্গে বাড়ির মহিলা আর ঘর সজ্জার জন্য কিছু কেনাকাটি। সঙ্গে অবশ্যই রাবড়ি আবার। সন্ধ্যে হয়ে আসছে এই সময় দেখতে চললাম প্রকৃতি ভবন। মাত্র পাঁচ মিনিটের হাঁটা পথ। মধ্যে ফসিলস গুলো দেখতে দেখতে কানে এলো সাঁওতালি ভাষায় কবিগুরুর গান। দেখলাম একজন শিক্ষক কে ঘিরে ধরে কিছু গ্রামের ছেলেমেয়েরা গান করছে। প্রকৃতি ভবন খোলা থাকে পাঁচটা পর্যন্ত আমরা যখন গিয়েছি তখন পাঁচটা বেজে পাঁচ মিনিট হয়ে গেছে তাই ওই ভদ্রলোককে যিনি গান শেখাচ্ছিলেন ওনাকে রিকোয়েষ্ট করতে উনি আমাদের প্রকৃতি ভবনের তিনটে গ্যালারি দেখার সুযোগ করে দিলেন টিকিটের বিনিময়ে। টিকিটের ডিটেলস আমি নিচে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় দিয়ে দেব। ফেরার তাড়া আছে, চারিদিকে অন্ধকার হয়ে গেছে, তাই বেশি সময় নষ্ট না করে ওখান থেকে আমরা বেরিয়ে এলাম আবার সোনাঝুরি হাট এর কাছে। ওখান থেকে এক টোটো ওলা কে পেলাম যার টোটো করে চলে এলাম লজের মোর আমাদের লজে. এই টোটো ওলা নাম হলো সঞ্জয়, কম বয়সী অবাঙালি ছেলে একে আমরা ঠিক করলাম পরের দিনের শান্তিনিকেতন ট্যুরের জন্য ₹650/- বিনিময়। অসম্ভব পায়ের যন্ত্রণা হচ্ছিল আসলে এতটা হাঁটার অভ্যাস নেই তাই একটু ফ্রেশ হয়ে pain blam লাগিয়ে নিলাম। হোটেল একটু রেস্ট নিয়ে বেরোলাম ডিনার করতে। ইচ্ছা ছিল বিশ্বভারতীর উল্টোদিকে এস বি আই ব্যাঙ্ক এর সামনে প্রচুর মোমোর দোকান বসে ওখানে মোমো, ফুচকা খাব তারপর ডিনার করে লজে ফিরব। একটু রাত হয়ে যাওয়াতে মোমো পেলাম না তাই রাস্তা দিয়ে হাটাহাটি করতে করতে চলে গেলাম আপনজন হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট এ সেখানে রুটি তরকা সহযোগে ডিনার করে লজে ফিরে এলাম। একটু টিভি দেখে তারপর লম্বা ঘুম।
11 ই নভেম্বর অর্থাৎ রবিবার। সকালে ওঠার কোন তাড়া ছিল না কারণ এবারের ট্রিপ এ আমরা কঙ্কালীতলা বাদে রেখেছিলাম। ধীরে সুস্থে উঠে বাইরে এ ব্রেকফাস্ট করতে গেলাম হোটেল এর উল্টো দিকেই গরম গরম লুচি আর ঘুগনি পাওয়া যাচ্ছিল। তারপর একটু ঘোরাঘুরি করলাম রাস্তার উপরে দেখলাম বেশ মাছের বাজার সবজির বাজার বসেছে ঘুরে নিলাম কারণ সন্ধ্যেবেলা আর ঘোরার সুযোগ থাকবে না, ফেরার তারা থাকবে সন্ধ্যায় ট্রেন। কিন্তু একটি মিষ্টির দোকানে দই খেতে ভুললাম না, তারপর সোজা হোটেলের দিকে যেতেই দেখি সঞ্জয় মানে আমাদের টোটো ওয়ালা দাঁড়িয়ে আছে। 9 a.m. টাইম দিয়েছিল কিন্তু সে পৌনে নটার সময় হাজির। একটু wait করতে বলে আমরা হোটেলে এ ঢুকে গেলাম। আধ ঘন্টায় ready হয়ে হোটেল থেকে Checkout করলাম আর রিসেপশনে আমাদের লাগেজ গুলো রেখে দিলাম বললাম চারটার সময় এসে লাগেজগুলো কালেক্ট করে নেব।
সকাল 9.30 তে বেরিয়ে বিশ্বভারতী বাইরের রাস্তা ধরে সঞ্জয় এর সাথে গল্প করতে করতে এলাম সৃজনি গ্রাম এ। সঞ্জয় খুব লাজুক ছেলে যেহেতু ও হিন্দি ভাষী তাই আমাদের যাত্রার পরবর্তী পর্যায়ে ওর লাজুকপনা দেখে ওর নামই আমরা শর্মাজি দিয়ে দিলাম। সৃজনি গ্রাম এ অপূর্ব সুন্দর পরিবেশ একতারা সুরে সকালের শান্ত নিরিবিলি পরিবেশ দারুণ লাগলো ঘুরতে। দেশের বিভিন্ন রাজ্য গুলোর সংস্কৃতি তুলে ধরেছে। সঙ্গে শিল্পীরা তাদের কাজ করে চলেছে। তারপর এগিয়ে চললাম আমার কুটির এর দিকে। কিছুটা গিয়ে লাল মাটির রাস্তায় উঠলাম, চারিদিকে জঙ্গলে ঘেরা। অদ্ভূত অনুভূতি। আমার কুটির হলো showroom. শান্তিনিকেতন শিল্পকলার সুন্দর collection. আমরা দুই বন্ধু কিছু কেনাকাটা করলাম। সাথে ছোট্ট Exhibition hall দেখে চললাম কোপাই নদীর পাড়। ইচ্ছা হয়েছিলো আমার কুটির হসেল ঘর এ lunch করার। কিন্তু আগেই প্ল্যান করে ছিলাম Kasahara তে আজকের lunch করব আর সবে 11.30p.m. তাই হেসেল ঘর, eco Park ফেলে চললাম কোপাই নদীর পাড়। পথে প্রকৃতি ভবন, সোনাঝুরি হাট এ আর ঢুকলাম না। রবিবার এ এর হাট সবে সাজছে, মাদলের তালে ধামসা নাচ চলছে। পৌঁছলাম গ্রাম্য কোপাই নদী। আমাদের কেনাকাটা জিনিস গুলো সঞ্জয় এর toto র cabin এ রেখে দিতে বলে আমরা হেঁটে ঘুরতে গেলাম। নদীর ওপর ব্রিজ টা নতুন করেছে মনে হলো.. মিনিট দশেক time কাটিয়ে চললাম বিশ্ববাংলা হাট। আমার মতে কোপাই নদী দেখতে হলে পরন্ত বিকালে আসুন। আরো ভালো লাগবে তারপর সন্ধের সময়ে বিশ্ববাংলা হাট। আমরা পৌঁছলাম 12.30 p.m. Security guard বললো 1p.m. খুলবে। একটু request করে ভিতরে ঢুকলাম.. কয়েক জন দোকানি পসরা নিয়ে বসেছেন, কেউ কেউ Batik এর কাজ করছেন, পট চিত্রের সুন্দর collection. এরপর চললাম বিশ্বভারতী. সঞ্জয় museum এর সামনে ছেড়ে দিলো আর বললো আমাদের দেখা হয়ে গেলে Call করতে, lunch করাতে নিয়ে যাবে। কারণ বিশ্বভারতীর ভিতর toto চলে না, হেঁটে ঘুরতে হয়। আমরা আশ্রম এর ভিতরে গিয়ে শান্তিনিকেতন গৃহ, এবং আসে পাশের চারিদিকে টা ঘুরে বেড়াতে ভালোই লাগলো। বাকি স্পট গুলো দেখে চলে গেলাম পেট পূজা করতে kasahara the cafe তে। সার্ভিস খুব slow. Thali system হলেও extra charge করে second service এর জন্য। তিনটে নাগাদ চললাম রবীন্দ্র ভবন meuseum. বেশ ভালো লাগলো, এক ঘন্টা থেকে বেরিয়ে পড়লাম কলা ভবন এর উদ্দেশ্য, সাথে একটা করে রাবড়ি খেলাম। চললাম কলা ভবন, এর ভিতর খুব সুন্দর, দেওয়ালের কারুকার্য মনমুগ্ধ করে। এই দিকে ঘড়ির টাইম এগিয়ে চলেছে, শর্মা জি কে ফোন লাগলাম মনে আমাদের toto driver Sanjay. আমাদের pickup করে নিয়ে সোজা হোটেল এ। আগেই বলেছিলাম সকালে হোটেল reception এ luggage রেখে check out করে ছিলাম, তাই শর্মা জি কে একটু wait করিয়ে হোটেল থেকে luggage নিয়ে সোজা station 5 টায়। শর্মা জি কে পাওনা মিটিয়ে ছেড়ে দিলাম সাথে বকসিস ও দিলাম ₹50/- ওর ব্যবহারের জন্য। কারণ আগেই শুনেছিলাম সারাদিনের Tour এ minmum ₹700/- টাকা নেয়। তাই মনে হল ₹650/- বদলে ₹700/- দিলে ও খুশি হবে আর আমরাও আনন্দ পাব। কেলেঙ্কারি ঘটলো একটু পরে যখন মনে পড়লো শর্মা জির toto র cabin এ আমাদের কেনা জিনিস গুলো রয়ে গাছে. সঙ্গে সঙ্গে phone লাগালাম, phone ও receive করে না, মনে সব শহুরে চিন্তা ভাবনা গুলো আসতে থাকলো. একটু এগিয়ে গিয়ে দেখতে থাকলাম toto দের ভিড়ে, খুঁজে ও পেলাম... নতুন আবার passanger খুঁজছে, গিয়ে বলতে সঙ্গে সঙ্গে জিভ কামড়ে ওর ছোট্ট pouch থেকে মোবাইল বের করে ক্ষমা চাইতে থাকলো, বুঝলাম গাড়ি ঘোড়ার আওয়াজ এ শুনতে পাইনি। চোখে মুখে পরিষ্কার লজ্জা আর আফসোস এর ছাপ। আমি ওকে আশ্বস্ত করে বললাম "फिर आएंगे तो तुमको ही स्टेशन से ले जाना पड़ेगा पूरा शांतिनिकेतन घुमाना पड़ेगा" শর্মাজি ওরফে আমাদের সঞ্জয় কে বিদায় জানালাম, আমরা স্টেশনের ভেতরে এসে ঢুকে বসলাম, Sahid Express যথাসময়ে এল কিন্তু ওই যে লেট লতিফ, সেটা তো আর পিছু ছাড়ে না ট্রেন তো এলো কিন্তু পথে চলতে চলতে দাঁড়িয়ে গেলো হাওড়া পৌঁছতে পৌঁছতে ন 'টা বাজানো। তারপর বাড়িতে পৌঁছলাম। সুন্দর একটা ছোট্ট যাত্রা শেষ হল।
এবার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব যেগুলো শান্তিনিকেতন ঘোরার জন্য আপনাদের কাজে লাগতে পারে -
1. যারা প্রথমবার যাবেন শান্তিনিকেতন আর আগাম হোটেল বুকিং ছাড়া, কখনোই টোটো ওয়ালা কে শান্তিনিকেতন বা বিশ্বভারতী যাব বলবেন না তাহলে ওরা উল্টোপাল্টা ভাড়া বলবে। বলবেন লজের মোড় যাবো। ভাড়া নেবে ₹10/- লজের মোর হল বিশ্বভারতী থেকে একটা স্টপেজ আগে ওখান থেকে বিশ্বভারতী কাছাকাছি লজ গুলো শুরু হয়। 2. লজের মোড় থেকে সোনাঝুরি হাট টোটো ভাড়া ₹20/- প্রতিজন. আসার সময়ে ও একই rate. 3. প্রকৃতি ভবন এর entry fee ₹20/-, সময় সন্ধে 5 টা পর্যন্ত। 4. সৃজনি গ্রাম entry fee ₹20/- সময় 9:30a.m. - 5:30p.m. 5.শান্তিনিকেতন গৃহ - entry fee নেই. সময় 1p.m. -5:30p.m. 6. রবীন্দ্র ভবন meuseum. টিকিট ₹50/- সময় 8a.m - 1p.m. এবং 2p.m. - 5:30p.m. 7. বিশ্ববাংলা হাট - entry fee নেই, সময় শুরু 2p.m. থেকে। 8. শান্তিনিকেতন এর tour এ সারাদিনের জন্য toto book করার দরকার পড়ে না। Sight seen গুলো আগে সেরে toto ছেড়ে দিতে পারেন বিশ্বভারতী তে ঢোকার আগে। কারণ বিশ্বভারতী টা আপনাকে পায়ে হেঁটে ঘুরতে হবে. তাই সারাদিনের জন্য toto রিজার্ভ করে অযথাই পয়সা নষ্ট হয়। ওই পয়সায় আপনি চাইলে বিশ্বভারতী কে আরো ভালোভাবে জানার জন্য Guide নিতে পারেন। 9. খাওয়া দাওয়া - কোনো একটা দুপুরের খাওয়া রাম শ্যাম ভিলেজ রিসোর্ট এ must. দাম টা একটু বেশি। Recently দাম টা বেড়েছে (Mutton Thali ₹350/-, Vej Thali - ₹130/-). But first service, varieties of food and obviously very tasty food. Meal/ Thali system, যতো খুশি খান। খেলে ...স্বাদ টা অনেক দিন মনে থাকবে। বিশ্বভারতী র ভিতর Kasahara, the cafe তে Hut type এর arrangement. Students এর ভিড় টা বড্ড বেশি. Service খুব late. Menue বা Rate chart এ তে Thali উল্লেখ থাকলেও extra ভাতের জন্য ও charge করে। খাবারের স্বাদ মোটামুটি ঠিকঠাক। তবে না খেলে কিছু মিস করবেন না। আমি personally Recommend করব না. বিশ্বভারতীর canteen এ যদি খেতে হয় তাহলে বোলপুর শান্তিনিকেতন Road এর side এ সর্বসাধারণ এর জন্য একটা canteen আছে যেটা Chinese Language department এর পাশে।
0 Comments
Leave a Reply. |
Best Washing MachineCategories
All
Archives
November 2021
Best Autoclean Chimney |