একদিনের সফরে (মেসেঞ্জর, বাসুকিনাথ, ত্রিকুট পাহাড়, তপোবন, নও লাক্ষা মন্দির, বৈদ্যনাথ ধাম)
মুর্শিদাবাদ থেকে যাত্রা শুরু করে সাইথিয়া হয়ে যাওয়া দুমকার পথে। পথিমধ্যে দেখা পাওয়া মেসেঞ্জর ড্যাম। কিছুক্ষণ দাঁড়ালেই মনোরম পরিবেশ মন ছুঁয়ে যাবে।চারিদিকের বিস্তৃত জলরাশি আর পাহাড় সকালের রোদে মাখামাখি। শোনা যাবে পাহাড়ি টিয়াদের কিচির মিচির। মেসেঞ্জর কে বাম হাতে ফেলে এগিয়ে যাওয়া দেওঘর এর উদ্দেশ্যে। এবার ডানহাতে দেখা পাওয়া বাসুকিনাথ ধাম। বাবার মন্দিরে দর্শন করে এগিয়ে যাওয়া ত্রিকুট পাহাড় এর দিকে। চাইলে পায়ের জোরে ঘুরে দেখা যেতেই পারে তবে মনের জোরে ভরসা করে রোপওয়ে (টিকিট মূল্য-১৩০/-) তে করে উঠে যাওয়া যাবে পাহাড়ের চূড়ায় ছয়টি মনোরম লোকেশনে ছবি তোলার আহ্বান এ সাড়া না দিয়ে চলে না। তবে বাঁদর (langoor) এর উপদ্রব থেকে হাতে লাঠি বা গাইড নিয়ে নিতে হবে। এক ঘন্টা দেখে আবার নিচে নেমে আসা। এরপর এগিয়ে চলা দেওঘর এর দিকে। বাবার মন্দির নামেই পরিচিত বৈদ্যনাথ ধাম। যে কোনো পান্ডার সহযোগে পূজো দেওয়া যায়। নিচ থেকে ওপর এ উঠে আবার নিচে নেমে বাবার দর্শন ও মাতা পার্বতীর মন্দির। উপরে উঠতে হলেও সিঁড়ি ভাঙ্গার কষ্ট নেই। দেওঘর এর বিখ্যাত প্যারা সন্দেশ খেয়ে দেখা যেতে পারে। এরপর দেওঘর এ পাওয়া যাবে নও লাক্ষা মন্দির। মন্দির নির্মাণে নয় লক্ষ টাকা খরচ হওয়ার জন্যই এই নামকরণ। এর খুব কাছেই রয়েছে তপোবন। মা লক্ষ্মীর মন্দির ও সুড়ঙ্গ দিয়ে হনুমান মন্দির দর্শন। এছাড়াও রয়েছে নন্দন পার্ক এর দৃশ্য। ছোটদের জন্য বেশ পছন্দের জায়গা। আর রয়েছে অনুকূল ঠাকুরের সৎসঙ্গ আশ্রম। প্রত্যেকটি জায়গাতে অল্প সময় অতিবাহিত করলেই ঘুরে নেওয়া যাবে এই কটি দর্শনীয় স্থান। ফেরার সময় রাতের দূমকার জঙ্গল আপনাকে জঙ্গলে রাত্রিকালীন পরিবেশের স্বাদ দিয়ে যাবে। দেবিকা শুধু একটা নাম
0 Comments
Leave a Reply. |
Best Washing MachineCategories
All
Archives
November 2021
Best Autoclean Chimney |