এবার পূজোর পর গেছিলাম হিমাচল প্রদেশ,দুরাত ট্রেনের পর গাড়িতে সিমলা পৌঁছলাম,সিমলায় এক রাত ,সারাহানে একরাত,সাংলা একরাত,ছিটকুল একরাত,ও কল্পা দুরাত , রামপুর একরাত ,এইছিল আমাদের বেড়ানোর(রাত কাটানোর) থাকার জায়গা,
কিছু ছবি আমার পছন্দের যা আপনাদের জন্য দিলামা হয়তো আপনাদের ভালো লাগতে পারে, **************************** ট্রেনে চলে যান কালকা ,চন্ডিগড়, বা আম্বালা , আমরা আম্বালা থেকে সিমলা গেছিলাম 120 কিঃমিঃ 5-6 ঘন্ঠা,একরাত সিমলা ,পরের দিন জলখাবার খেয়ে কুফরি দেখে সারাহান গেলাম , সিমলা থেকে সারাহান 175 কিঃমিঃ সাত ঘন্টার একটু বেশি,পরের দিন সারাহানে ভিমকালি মন্দির দেখে দুপুরে খাবার খেয়ে বের হলাম সাংলার পথে ,সংলা 95কিঃমিঃ প্রায় পাঁচ ঘন্টা, অনেকেই সাংলা থেকে ছিটকুল দেখে আসেন ,(আমরা ছিটকুলে একরাত ছিলাম)আমরা পরের দিন সাংলা থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে চললাম ছিটকুল ,দুঘন্টা মত সময় লাগল,(ছিটকুলে সবাইকে থাকার অনুরোধ করবো,না থাকলে ছিটকুলকে উপভোগ করতে পারবেন না ),পরের দিন সকালটা ছিটকুলেই কাটালাম ,ঘুরে দেখলাম সেখানকার গ্ৰাম ,এক কথায় অসাধারন ছিটকুল , ছিটকুল থেকে এবার যাব কল্পা,কল্পার 75 কিঃমিঃ 3 ঘন্টার একটু বেশি সময় লাগলো, কল্লায় দুরাত থাকবো তাই বিকালটা হটেলের বাইরে বসেই কাটালাম ,পরের দিন সকালে গেলাম নারয়ন মন্দির ও সুসাইট পয়েন্ট দেখে হটেলে আসার পর হটেলের পেছনে আপেল বাগানে ,যদিও বাগনে প্রবেশ করা নিষেধ ,পথেই কত আপেল পড়ে আছে যা আমরা কুড়িয়ে নিলাম কযেকটা, সন্ধ্যা থেকেই শুরুহল বৃষ্টি ম্যানেজর দাদা বললো রাতেই বরফ পড়বে,(Snow Fall) ,শুনে খুব ভালো লাগলো ,সত্যিই রাত তিনটে থেকে বরফ পড়া শুরু হলো ( দাদর কথা অনুযাই ), ভোর পাঁচটায় জানালা দিয়ে বাইরে তাকাতেই চারিদিক সাদা বরফে মোড়া পেলাম ,আর কি ঘরে থাকা যায় ,সবাই মিলে বের হলাম বাইরে ,মেতে গেলাম বরফ নিয়ে খেলা ,তবে বেশি সময় পারলাম না ,কারন প্রচন্ড ঠান্ডা , আজ নিচে নামবো ,থাকবো রামপুরে 140 কিঃমিঃ ,সাত ঘন্টা লাগলো ,রামপুররে রাত কাটিয়ে পরের দিন 240 কিঃমিঃ এসে আম্বালা থেকে ট্রেন ধরে বাড়ির পথে, হিমাচল মন ভরিয়ে দিয়েছে , আপনাদের ও মন ভরিয়ে দেবে , (শেষে একটা ভিডিও আছে দেখুন ভালো লাগবে,) ছবির পাশে কোনটা কোথায় জায়গার নাম লেখা আছে,
0 Comments
Leave a Reply. |
Best Washing MachineCategories
All
Archives
November 2021
Best Autoclean Chimney |